চট্টগ্রাম ব্যুরো :
জীববৈচিত্র্য ও প্রকৃতির সৌন্দর্য্য বজায় রাখতে অতিথি পাখি শিকার বন্ধ করতে চট্টগ্রামের বিভিন্ন প্রান্তে প্রচারণা চালানোর অংশ হিসেবে গত ২৯ ডিসেম্বর শুক্রবার বিকাল ৫.০০ঘটিকায রাঙ্গুনিয়া উপজেলা চন্দ্রঘোনা ফেরিঘাট এলাকায় বিপ্লবী তারকেশ্বর দস্তিদার স্মৃতি পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার সিঞ্চন ভৌমিকের সভাপতিত্বে মোঃ রাশেদুল হকের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সমাজ সেবক মোহাম্মদ ফয়েজ উদ্দীন চৌধুরী।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদ জমির উদ্দীন, মোহাম্মদ বেলাল, নুর আহমদ মিয়া, কাজল শীল, ছাদেক উদ্দীন, মোঃ আলতাফ মিয়া, মো. আবদুল মান্নান, দিবাকর চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন জীববৈচিত্র্য ও প্রকৃতির সৌন্দর্য্য বজায় রাখতে পাখি শিকার বন্ধ করতে হবে। পাখি প্রকৃতির বন্ধু।
অতিথি পাখি আমাদের উপকারী বন্ধু। বিশেষ করে পরিবেশ রক্ষার ক্ষেত্রে এসব পাখির বড় ভূমিকা রয়েছে। অতিথি পাখিরা আমাদের দেশে এসে প্রকৃতির সৌন্দর্য্য বহুগুণ বৃদ্ধি করেছে। অতিথি পাখিদের প্রতি আমাদের যত্নশীল হতে হবে।
অতিথি পাখি ফসল ও শাকসবজির ক্ষতিকর পোকামাকড় খেয়ে কৃষকের উপকার করে পাশাপাশি ফলন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় অতিথি পাখির ভূমিকা অপরিসীম।
প্রকৃতি ও পরিবেশ সুরক্ষায় অতিথি পাখি শিকার বন্ধ করতে হবে, তা না হলে জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে পড়বে। বক্তারা আরো বলেন, ১৯৭৪ সালে বন ও বন্য প্রাণি সুরক্ষা আইনের ২৬ ধারা মোতাবেক পাখি শিকার হত্যা দন্ডনীয় অপরাদ।