
দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক মিলিয়ে টানা ছুটিতে পর্যটক-দর্শনার্থীতে লোকারণ্য কক্সবাজার। টানা এ ছুটিতে পর্যটন নগরীতে পাঁচ লাখের বেশি পর্যটক উপস্থিতির আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। ফলে কয়েকশ কোটি টাকা বাণিজ্যের আশা করছেন পর্যটন সংশ্লিষ্টরা।
সিডিউল অনুসারে কক্সবাজার পৌঁছান ভ্রমণপ্রেমীরা। বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নানা বয়সের পর্যটকে লোকারণ্য হয় সৈকতের বেলাভূমি ও পর্যটন স্পটগুলো। তবে, সন্ধ্যার আগে আগে হঠাৎ বৃষ্টি শুরু হলে ভোগান্তিতে পড়েন পর্যটক-দর্শনার্থীরা।
শরতের ঠান্ডা-গরম আবহাওয়ায় সূর্যাস্ত দেখা ও সাগরের নোনা জলে গোসলে নামতে সব বয়সের মানুষ সৈকত ও বেলাভূমিতে নামে। ভিড় জমে হোটেল-মোটেল জোনের অলিগলি রাস্তায়। দীর্ঘদিন পর তিল ধারণের ঠাঁই নেই অবস্থা কক্সবাজারে। পর্যটকবাহী ও সাধারণ পরিবহন এবং ইজিবাইক, সিএনজি অটোরিকশায় বাইপাস সড়ক, কলাতলী ডলফিন মোড়, হোটেল-মোটেল জোন, লাবণী, শৈবাল সড়ক- সবখানেই তীব্র যানজট লাগছে। কোনো কোনো সড়কে মানুষের জটও হয়েছে। বড় বাসগুলো টার্মিনাল এলাকায় থাকলেও মাঝারি ও ব্যক্তি মালিকানাধীন গাড়ি পর্যটন এলাকা ও শহরে প্রবেশ করায় এ যানজট বলে অভিমত স্থানীয়দের।